মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на компьютер

Рейтинг: 5,0/5 - ‎1 отзывов
Текущая версия: 1.3
Количество установок: 10 000+
Последнее обновление: 11.12.2023

Информация

Версия: 1.3
Размер: 8.8 MB
Категория: Книги и справочники
Разработчик: Arefin Khaled
Разрешения: [ еще ]
Подробное описание:
বন্দ্যোপাধ্যায় বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬) কথাসাহিত্যিক। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের ২৯ মে পিতার কর্মস্থল বিহারের সাঁওতাল পরগনার... [Подробнее…]
Изображения মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на ПК с Windows
মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на ПК с Windows

Инструкции по установке

Cкачать и установить মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на компьютер бесплатно.

Многие из нас стали задавать простой вопрос: как скачать, установить и сыграть в нашу любимую игру прямо на компьютере?

Если вы не любите маленькие экраны смартфона или планшета, то сделать это можно с помощью программы-эмулятора. С ее помощью можно создать на своем компьютере среду Android и через нее запустить приложение. На данный момент самыми популярными утилитами для этого являются: Bluestacks и NoxPlayer.

Установка মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на компьютер с помощью Bluestacks

BlueStacks — популярный эмулятор Android, который широко используется благодаря простоте использования, высокой производительности и полной интеграции с компьютерным оборудованием. BlueStacks предоставляет такие функции, как раскладка клавиатуры и поддержка нескольких экземпляров.

  1. Установить Bluestacks: Если на компьютере нет Bluestacks, перейдите на страницу https://www.bluestacks.com/ru/index.html и нажмите зеленую кнопку «Скачать Bluestacks» посередине страницы. Щелкните по зеленой кнопке «Скачать» в верхней части следующей страницы, а затем установите эмулятор:

    + Windows: Дважды щелкните загруженный EXE-файл, нажмите «Да» при появлении запроса, нажмите «Установить», нажмите «Готово», когда опция станет активной.

    + Mac: Дважды щелкните загруженный файл DMG, дважды щелкните значок Bluestacks, нажмите «Установить» при появлении запроса, разрешите установку стороннего программного обеспечения (если будет предложено) и нажмите «Продолжить».

  2. Скачайте файл APK на компьютер. APK-файлы являются установщиками приложений. Вы можете скачать apk-файл с нашего сайта.

  3. Откройте загруженный APK-файл. Перейдите в папку, в которую вы загрузили APK-файл, и дважды щелкните его, чтобы установить. Вы также можете перетащить APK-файл на экран приложения Bluestacks для установки.

  4. Запустите приложение. Когда значок приложения появится в Bluestacks, щелкните его, чтобы открыть приложение.

Установка মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র на компьютер с помощью NoxPlayer

NoxPlayer известен своей высокой производительностью и различными функциями, улучшающими взаимодействие с пользователем, такими как раскладка клавиатуры, несколько экземпляров и настраиваемые параметры.

  1. Посетите официальный сайт разработчика https://ru.bignox.com/, чтобы загрузить и установить NoxPlayer. Процесс установки обычно простой и быстрый.

  2. Перетащите APK-файл в NoxPlayer для установки.

  3. Процесс установки пройдет быстро. После успешной установки вы сможете найти «মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় সমগ্র» на главном экране NoxPlayer, просто нажмите, чтобы открыть.

Оценки и отзывы

5,0 из 5 - Оценок 1

(*) is required

বন্দ্যোপাধ্যায় বন্দ্যোপাধ্যায় (১৯০৮-১৯৫৬) কথাসাহিত্যিক। ১৯০৮ খ্রিস্টাব্দের ২৯ মে পিতার কর্মস্থল বিহারের সাঁওতাল পরগনার দুমকা শহরে তিনি জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পৈতৃক নিবাস ছিল ঢাকা জেলার বিক্রমপুরের নিকট মালবদিয়া গ্রামে। পিতা হরিহর বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞানের গ্রাজুয়েট। তিনি সেটেলমেন্ট বিভাগে চাকরি করতেন এবং শেষজীবনে ডেপুটি ম্যাজিস্ট্রেট হিসেবে অবসর গ্রহণ করেন। প্রবোধকুমার বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রকৃত নাম প্রবোধকুমার, ‘মানিক’ তাঁর ডাকনাম। দুমকা চাকরিসূত্রে মানিককে দুমকা, আড়া, সাসারাম, কলকাতা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, বারাসাত, টাঙ্গাইল ও মেদিনীপুরের নানা স্কুলে প্রাথমিক ও মাধ্যমিক শিক্ষা গ্রহণ করতে হয়। শেষপর্যন্ত তিনি মেদিনীপুর জেলা স্কুল থেকে ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে এন্ট্রান্স পাস করেন। আইএসসি বাঁকুড়া ওয়েসলিয়ন মিশন কলেজ আইএসসি ১৯২৮ (১৯২৮) পাস করে তিনি কলকাতার প্রেসিডেন্সি কলেজে তে ১৯২৮ (হন) হন, কিন্তু পাঠ অসমাপ্ত রেখেই পেশাগত জীবনে প্রবেশ করেন।। ১৯৩৪ খ্রিস্টাব্দে স্থাপন করা থেকে ১৯৪০ খ্রিস্টাব্দ পর্যন্ত তিনি সহোদরের সঙ্গে যৌথভাবে ‘উদয়াচল প্রিন্টিং অ্যান্ড হাউস’ ’পরিচালনা করেন। বঙ্গশ্রী তিনি বঙ্গশ্রী (১৯৩৭-৩৯) পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের দায়িত্বও পালন করেন। এছাড়া কিছুদিন তিনি ভারত সরকারের ন্যাশনাল ওয়ার ফ্রন্টের প্রভিন্সিয়াল এবং বেঙ্গল বেঙ্গল প্রচার সহকারী সহকারী কর্মরত ছিলেন।। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় ছিলেন ত্রিশোত্তর বাংলা কথাসাহিত্যের একজন শক্তিমান লেখক। (শ্রেণিতে অধ্যয়নের সময় বিচিত্রা পত্রিকায় তাঁর প্রথম গল্প অতসী অতসী মামী (() প্রকাশিত হলে পাঠক মহলে আলোড়নের সৃষ্টি হয়। । নিষ্ঠা ও অধ্যবসায়ের ফলে অতি অল্প সময়ের মধ্যেই একজন প্রতিষ্ঠিত প্রতিষ্ঠিত মর্যাদা লাভ করেন।। ঘটে শতকের তিরিশের দশকে রবীন্দ্রনাথ শরৎচন্দ্র ধারার বিরোধিতা বিরোধিতা যে কল্লোল কল্লোল ঘটে সেই সেই সেই লেখক হিসেবে স্বতন্ত্র পরিচয়।।। ফ্রয়েড বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনের প্রথম পর্বে মনোবিজ্ঞানী ফ্রয়েড, ইয়ুং, অ্যাডলার প্রমুখ দ্বারা প্রভাবিত হলেও পরবর্তী সময়ে তিনি মার্কসবাদে দীক্ষা নেন। । খ্রিস্টাব্দে তিনি কমিউনিস্ট পার্টির সক্রিয় সদস্য হন এবং এই দলের দলের সঙ্গে যুক্ত ছিলেন।। ফ্যাসিবাদবিরোধী লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে তিনি জড়িত ছিলেন। সাহিত্যের মাধ্যমে মার্ক্সের শ্রেণিসংগ্রামতত্ত্বের বিশ্লেষণ এবং মানুষের মনোরহস্যের জটিলতা উন্মোচনে তিনি ছিলেন একজন দক্ষশিল্পী। শহরের পাশাপাশি গ্রামজীবনের দ্বন্দ্বসঙ্কুল পটভূমিও তাঁর উপন্যাস ও গল্পে গুরুত্ব পেয়েছে। অর্ধশতাধিক উপন্যাস ও দুশো চবিবশটি গল্প তিনি রচনা করেছেন। তাঁর উল্লেখযোগ্য কয়েকটি গন্থ: উপন্যাস জননী (১৯৩৫), দিবারাত্রির কাব্য (১৯৩৫), পদ্মানদীর মাঝি (১৯৩৬), পুতুলনাচের ইতিকথা (১৯৩৬), শহরতলী (১৯৪০-৪১), চিহ্ন (১৯৪৭), চতুষ্কোণ (১৯৪৮), সার্বজনীন (১৯৫২) , আরোগ্য (১৯৫৩) প্রভৃতি; গল্প ছোটগল্প অতসী মামী ও অন্যান্য ১৯৩৫ (১৯৩৫), প্রাগৈতিহাসিক (১৯৩৭), সরীসৃপ (১৯৩৯), সমুদ্রের স্বাদ (১৯৪৩), হলুদ পোড়া (১৯৪৫), আজ কাল পরশুর গল্প (১৯৪৬), মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের শ্রেষ্ঠ গল্প (১৯৫০), ফেরিওয়ালা (১৯৫৩) ইত্যাদি। পদ্মানদীর মাঝি ও পুতুলনাচের ইতিকথা উপন্যাস দুটি তাঁর বিখ্যাত রচনা। এ দুটির মাধ্যমেই তিনি সর্বাধিক জনপ্রিয়তা অর্জন করেন। পদ্মানদীর মাঝি চলচ্চিত্রায়ণ হয়েছে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় তাঁর রচনায় মানুষের অন্তর্জীবন ও মনোলোক বিশ্লেষণে শক্তিমত্তার পরিচয় দিয়েছেন। তাঁর প্রথম দিকের রচনায় নিপুণভাবে বিশ্লেষিত হয়েছে মানুষের অবচেতন মনের নিগূঢ় রহস্য। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধ ও পঞ্চাশের মন্বন্তর পরবর্তী রচনায় তাঁর সমাজতান্ত্রিক দৃষ্টিভঙ্গি ফুটে উঠেছে। সামাজিক ও অর্থনৈতিক বাস্তবতা নাগরিক জীবনকে কীভাবে প্রভাবিত করে নিখুঁত চিত্র চিত্র হয়েছে তাঁর তাঁর পর্যায়ের রচনায়।। হয়েছেন বন্দ্যোপাধ্যায় নিজে চরম দারিদ্রে্যর সম্মুখীন হয়েছেন, তা সত্ত্বেও তিনি সাহিত্যচর্চাকেই পেশা হিসেবে অাঁকড়ে ধরেছেন। এক সময় তাই পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাঁর জন্য সাহিত্যিক বৃত্তির ব্যবস্থা করেন। আনে কারণে দারিদ্র্য মানুষের স্বভাবে কী আনে আনে, বিশেষত যৌনাকাঙ্ক্ষার সঙ্গে উদরপূর্তি কী সমস্যার সৃষ্টি একটি একটি বাস্তব চিত্র অঙ্কিত অঙ্কিত তাঁর মাঝি মাঝি উপন্যাসে। মানিক বন্দ্যোপাধ্যায় বিভিন্ন সামাজিক-সাংস্কৃতিক কর্মকান্ডের সঙ্গেও জড়িত ছিলেন। তিনি পূর্ববঙ্গ প্রগতি লেখক ও শিল্পী সঙ্ঘের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট ছিলেন। । খ্রিস্টাব্দের সাম্প্রদায়িক দাঙ্গার সময় তিনি কলকাতার টালিগঞ্জ অঞ্চলে ও মৈত্রী মৈত্রী প্রয়াসে সক্রিয় ছিলেন।। ১৯৫৬ খ্রিস্টাব্দের ৩ ডিসেম্বর কলকাতায় তাঁর মৃত্যু।
  • INTERNET
  • ACCESS_NETWORK_STATE