জ্ঞানগর্ভ উচিত কথা~ লাইফ চেঞ্জিং উক্তি на компьютер

অপরের ভুল থেকে নিজে শিক্ষা নাও। কারণ, সবকিছু নিজের উপর প্রয়োগ করে শিখতে চাইলে তোমার আয়ু কম পড়বে।

কোনো ব্যক্তির খুব বেশী সহজ সরল হওয়া উচিৎ নয়। কারণ, সোজা গাছ এবং সোজা মানুষদের প্রথমে কাটা হয়।

হয় কোনো সাপ বিষধর নাও হয়, তবুও তার উচিৎ বিষধর হওয়ার ভান করা-- এমনভাবে, যেন মনে হয় সে ইচ্ছা করলেই করলেই বিষাক্ত করতে পারে। উচিৎ ভাবে দূর্বল ব্যক্তিদেরও সবসময় নিজেদের দূর্বলতাগুলি লুকিয়ে রাখা যেন যেন অপরে তার আভাষমাত্র না।।

প্রত্যেক মিত্রতার পেছনে কোনো না কোনো স্বার্থ অবশ্যই থাকে। এটা একটা কটূ সত্য।

করবে কাজ শুরু করার আগে সর্বদা নিজেকে এই তিনটি করবে: -

চলেছি এটা কেন করতে চলেছি?

পারে পরিনাম কী হতে পারে?

কতটা সফলতার সম্ভাবনা কতটা?

যাও ঐ প্রশ্নগুলির সন্তোষজনক উত্তর পেয়ে যাও, তবেই কাজ শুরু কর।

না কোনো কাজ শুরু করার পর আর অসফল হওয়ার ভয় না এবং, এবং কাজ ছাড়বে না না যারা নিষ্ঠার সাথে কাজ করে তারাই সবচেয়ে সুখী।

হল বড় গুরুমন্ত্র হল, কখনও নিজের গোপন বিষয় অপরকে জানাবে না, এটা তোমাকে ধ্বংস করে দেবে।

কোনো কাজ কালের জন্য ফেলে রাখা উচিৎ নয়। পারে মূহুর্তে কী ঘটতে চলেছে তা কে বলতে পারে?

যা ঘটে গেছে তা ঘটে গেছে। যে সময় অতীত হয়েছে সেটা নিয়ে ভেবে অনুশোচনা করে সময় নষ্ট করা অর্থহীন। থাকে তোমার দ্বারা কোনো ত্রুটি হয়ে থাকে, তবে তা থেকে শিক্ষা নিয়ে বর্তমানকে শ্রেষ্ঠ করার চেষ্টা করা উচিৎ। যাতে ভবিষ্যৎকে সুরক্ষিত রাখা যায়।

আমাদের ছেলেবেলা নানা কারণেই অদ্ভুত। উদাহরণ বা দৃষ্টান্ত দিয়ে কুলানো মুশকিল। বলি বলি, আমাদের পিতামাতা, শিক্ষক, অভিভাবকেরা এসএসসি পরীক্ষার আগে জানতে চাইতেন, কয়টা রচনা মুখস্ত হয়েছে? নয় বিষয়ক একটি রচনা লেখার আহ্বানটি যে মুখস্তের নয়, এটা বুঝতেও তারা অক্ষম ছিলেন। হোক হোক, সেই দারুণ আমলে আমাদের একটি রচনা মুখস্ত করতে হতো ইংরেজি, বাংলা দুই ভাষাতেই। Ñ ​​ইন লাইফ Ñ Ñ আমরা সবাই ডাক্তার বা শিক্ষক হতে চাইতাম। পেশা পেশা, দেশ, মানুষ এইসবের সেবা ঠোঁটস্থ করতে গিয়ে ঘেমে উঠতাম।

হয় আমার মনে হয়, আমাদের সবারই জীবনের লক্ষ্য অন্য মানুষকে উচিত কথা শোনানো বা উচিত শিক্ষা দেওয়া। করেন মানুষ দেখি বেশিরভাগই মনে করেন, এ জগতে আমার মতো করে শিক্ষা কেউ অন্যরা, অন্যরা আমার মতো যতটুকু মেনে নেবে ততটাই ততটাই পথে সে আসবে।

হোক হোক, উচিত কথা বিষয়ে একটি গল্প বলা যাক।

একজন মুসাফির গ্রাম থেকে গ্রামে ঘুরে বেড়ান। । এক গ্রামের দুপুরের নির্জনতায় বেশ কিছুক্ষণ মাত্র কাটা মাঠের আইল আইল ধরে হাঁটছিলেন হাঁটছিলেন।। হঠাৎ খানিক চিৎকার চেঁচামেচি। এগিয়ে যান মুসাফির। ১৫ বা ১৬ বছরের একজন কিশোর খুব চিৎকার করছে।

আমার বাবায় আমার মারে পিট্টা মাইরা লাইলো। আফনেরা কেউ আইয়া আমার মারে বাঁচান।

একজন দেখেন খানিক দূরে লুঙ্গি পরা আধবয়সী একজন, ঘোমটা দেওয়া একজনকে এলোপাতাড়ি কিল-ঘুষি দিচ্ছেন।

কেন বাবা তোমার মায়েরে মারে কেন?

আমার মায়ের ঘরে পোলাপাইন হয় নাতো। এল্লেইগা বাবায় রাগ হইছে।

অ্যা. না মায়ের ঘরে পোলাপাইন হয় না! কে তুমি কে?

অবস্থা অবস্থা? নেই উচিত কথা কওনের মতো লোক পুরা গ্রামডাতে নেই!